মোঃ হুমায়ূন কবীর ফরীদি, জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি :-জগন্নাথপুরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংর্ঘষে গুলিবিদ্ধ সহ প্রায় ১৫ জন আহত হয়েছেন।
সংর্ঘষে ব্যবহৃত একটি দু’নলা বন্ধুক জব্দ সহ ১০ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। এলাকাবাসী ও থানা সুত্রে জানাযায়, সুনামগঞ্জ জেলাধীন জগন্নাথপুর উপজেলার নাদামপুর গ্রামের আবুল কালাম ও তার আপন চাচাত্বো ভাই ছালিক মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম্য বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে বিরোধ চলছে। বিগত রোববার সকালে ছালিক মিয়ার লোকজন প্রতিপক্ষ আবুল কালাম পক্ষের এক ব্যক্তির রাখালসহ কয়েকটি গরু আটক করে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে গরু ছাড়িয়ে আনে। এরই জের ধরে সোমবার(৫ ই মার্চ) সকাল ৯ ঘটিকার দিকে আবুল কালামের লোকজন ছালিক মিয়ার পক্ষের লোকজনের গরু আটক করলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে দু’পক্ষের লোকজন আগ্নেয়াস্থসহ দেশীয় অস্ত্র -সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রক্তক্ষয়ী সংর্ঘষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৩০ মিনিট ব্যাপী সংর্ঘষে উভয়পক্ষের প্রায় ১৫ জন আহত হয়েছেন। তমধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় গুলিবিদ্ধ আব্দুল মজিদ(৩৫), কয়েছ মিয়া (১৮) ও মনির বক্স (২৫)কে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এবং ফাহিম আহমদ (১৮), ও কালাম মিয়া (৩২) সহ অন্যান্য আহতদেরকে জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সংর্ঘষ চলাকালে ১০/১৫ রাউন্ড গুলি ছুড়া হয়েছে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানিয়েছেন। সংঘর্ষের খবর পেয়ে জগন্নাথপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে।এ সময় সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে আব্দুল মুহিত (৪৫), আইয়ুব মিয়া (৪৫), কামরুল বক্স (৩০), মছব্বীর মিয়া (৫৫), গৌছ মিয়া(৫০)। ছালিক মিয়া (৪৬),আব্দুল মতিন(৬০), ওসমান মিয়া(২২), খালেদ মিয়া (২৬) ও আশিক মিয়া (৫০)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ । ঘটনাস্থল পরির্দশনকারী জগন্নাথপুর থানার এসআই হাবিবুর রহমান জানান, পরিস্থিতি শান্ত করতে উভয় পক্ষের ১০জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবং ঘটনাস্থল থেকে একটি দু’নলা বন্ধুক জব্দ করে থানায় আনা হয়েছে।
সংর্ঘষে ব্যবহৃত একটি দু’নলা বন্ধুক জব্দ সহ ১০ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। এলাকাবাসী ও থানা সুত্রে জানাযায়, সুনামগঞ্জ জেলাধীন জগন্নাথপুর উপজেলার নাদামপুর গ্রামের আবুল কালাম ও তার আপন চাচাত্বো ভাই ছালিক মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গ্রাম্য বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে বিরোধ চলছে। বিগত রোববার সকালে ছালিক মিয়ার লোকজন প্রতিপক্ষ আবুল কালাম পক্ষের এক ব্যক্তির রাখালসহ কয়েকটি গরু আটক করে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে গরু ছাড়িয়ে আনে। এরই জের ধরে সোমবার(৫ ই মার্চ) সকাল ৯ ঘটিকার দিকে আবুল কালামের লোকজন ছালিক মিয়ার পক্ষের লোকজনের গরু আটক করলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে দু’পক্ষের লোকজন আগ্নেয়াস্থসহ দেশীয় অস্ত্র -সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রক্তক্ষয়ী সংর্ঘষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় ৩০ মিনিট ব্যাপী সংর্ঘষে উভয়পক্ষের প্রায় ১৫ জন আহত হয়েছেন। তমধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় গুলিবিদ্ধ আব্দুল মজিদ(৩৫), কয়েছ মিয়া (১৮) ও মনির বক্স (২৫)কে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এবং ফাহিম আহমদ (১৮), ও কালাম মিয়া (৩২) সহ অন্যান্য আহতদেরকে জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সংর্ঘষ চলাকালে ১০/১৫ রাউন্ড গুলি ছুড়া হয়েছে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানিয়েছেন। সংঘর্ষের খবর পেয়ে জগন্নাথপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে।এ সময় সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহে আব্দুল মুহিত (৪৫), আইয়ুব মিয়া (৪৫), কামরুল বক্স (৩০), মছব্বীর মিয়া (৫৫), গৌছ মিয়া(৫০)। ছালিক মিয়া (৪৬),আব্দুল মতিন(৬০), ওসমান মিয়া(২২), খালেদ মিয়া (২৬) ও আশিক মিয়া (৫০)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ । ঘটনাস্থল পরির্দশনকারী জগন্নাথপুর থানার এসআই হাবিবুর রহমান জানান, পরিস্থিতি শান্ত করতে উভয় পক্ষের ১০জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবং ঘটনাস্থল থেকে একটি দু’নলা বন্ধুক জব্দ করে থানায় আনা হয়েছে।